দুর্যোগ ও বিপর্যয় চলাকালীন সময়ের ব্যবস্থাপনা কী ?

0
দুর্যোগ ও বিপর্যয় চলাকালীন সময়ে কী কী ব্যবস্থাপনা নেওয়া প্রয়োজন ?

আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাই, আজ আমরা ভূগোলের একটি গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করবো যে প্রশ্নটি ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রশ্নটি তারা অধ্যায়ন করলে খুব সহজেই পরীক্ষায় ভালো নম্বর অর্জন করতে পারবে। দুর্যোগ ও বিপর্যয় চলাকালীন সময়ে কী ব্যবস্থাপনা নেওয়া প্রয়োজন এই প্রশ্নটি নিয়ে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

Advertisement

দুর্যোগ ও বিপর্যয় চলাকালীন সময়ে কী কী ব্যবস্থাপনা নেওয়া প্রয়োজন ?

উদ্ধার কার্য (Rescue):

বিপর্যয় কবলিত এলাকার মানুষদের যত দ্রুত সম্ভব উদ্ধার করলে হতাহতের সংখ্যা অনেক কমানো যায়। এজন্য যে সব ব্যবস্থাগুলি নেওয়া দরকার সেগুলি হল

সরকারি ভূমিকা:

জেলা প্রশাসনের ভূমিকা:

  1. জেলাস্তরে কন্ট্রোলরুম গঠন। 
  2. প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া। 
  3. মৃত মানুষ ও প্রাণীদের দ্রুত সৎকারের ব্যবস্থা গ্রহণ। 
  4.  অস্থায়ী স্বাস্থ্যশিবির গঠন। 
  5. মহামারি প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ। 
  6. সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার পুনর্গঠন। 
  7. পঞ্চায়েত স্তরে স্বেচ্ছাসেবী। 
  8. বি.ডি.ও.-এর নিয়মিত তদারকি ও পর্যবেক্ষণ। 
  9. ক্ষয়ক্ষতির তথ্য সংগ্রহ করে তার বিশ্লেষণ। 
  10. জনসংযোগ বৃদ্ধি। 
  11. বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে সংযক্ত করণ। 
  12. প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সাহায্য চাওয়া প্রভৃতি।

সেনাবাহিনীর ভূমিকা:

উদ্ধারকার্য, ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট প্রভৃতির তাৎক্ষণিক মেরামত, শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করা, লুঠ, কিংবা চুরি, ডাকাতির বিষয়ে সতর্ক থাকা । 

স্বেচ্ছাসেবী ও ছাত্র/ছাত্রীদের ভূমিকা:

পুনঃনির্মাণে সাহায্য করা, উদ্ধারকার্যে এগিয়ে আসা, খাদ্য সরবরাহ, ওষুধ সরবরাহ প্রভৃতি কাজে হাত লাগানো। 

ত্রাণ সরবরাহ:

বিপর্যয় কবলিত এলাকায় যত দ্রুত সম্ভব ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিতে হবে।

উপরোক্ত অংশ থেকে কোনো আক্ষেপ থাকলে অবশ্যই নিচে মন্তব্য করুন এবং প্রশ্নের বিষয়টি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের কাছেও শেয়ার করুন। প্রশ্নের বিষয়টি নিজের কাছে সংরক্ষিত করে রাখার জন্য বা পরে অধ্যায়ন করার জন্য সরাসরি পিডিএফ (PDF) ফাইল ডাউনলোড করুন ধন্যবাদ।